শনিবার , সেপ্টেম্বর 21 2024
Breaking News

sundarban: দুদিন কেটে গেলেও অধরা সুন্দরবনের দক্ষিণ রায় , আতঙ্কের পারদ বাড়ছে

রিপোর্ট : নিজস্ব সংবাদদাতা , এই যুগ, দক্ষিণ ২৪ পরগনা

গুড়গুড়িয়া (sundarban) ভুবনেশ্বরী অঞ্চলের গৌড়ের চক এলাকায় দুইদিন কাঁটার পরেও রয়েল বেঙ্গল টাইগার কে গভীর জঙ্গল মুখি করতে বনদপ্তরের যুদ্ধকালীন তৎপরতা দেখা গেল। (sundarban) বাঘ তাড়াতে ঘুম পাড়ানি গুলি তৈরি রয়েছে বনদপ্তরের কর্মীদের কাছে। (sundarban) এক জঙ্গল থেকে অন্য জঙ্গলে বাঘকে তাড়াতে বাজি পটকা ফাটানো হচ্ছে।sundarban: দুদিন কেটে গেলেও অধরা সুন্দরবনের দক্ষিণ রায় , আতঙ্কের পারদ বাড়ছে

রাত যত বাড়ছে-অন্ধকার থাকায় আতঙ্ক তত ছড়াচ্ছে এলাকায়। যে কোন মুহূর্তে জঙ্গল থেকে লোকালয়ে ঢুকে না পড়ে বাঘ। তবে বনদপ্তর থেকে এলাকায় পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়নি বনকর্মীদের সাথে ডব্লু টি আই এর একাধিক কর্মী গুড়গুড়িয়া ভুবনেশ্বরী অঞ্চলের দুইটি টাইগার রেসকিউ টিম এর সদস্যরা অসীম সাহসিকতায় তারা জঙ্গলের মধ্যে নেমে বাঘ তাড়াতে ব্যস্ত। মুহূর্তে বাঘের গতিপথ পরিবর্তন হচ্ছে ও একাধিক নতুন নতুন জায়গা বাঘ দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। তাতে বেগ পেতে হচ্ছে বনকর্মীদের। গত রাতে বাঘ মামা বন্য শুকর ধরে খাওয়া বাঘের পায়ের ছাপ,এতে আতঙ্ক ছড়াল দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কুলতলির মৈপিঠ কোস্টাল থানার অন্তর্গত ভুবনেশ্বরীর গৌড়েরচক এলাকায়।

শনিবার সকালে (sundarban) গ্রামের মানুষরা গ্রামের দিকে মাকড়ি নদীর চরে বাঘের পায়ের ছাপ দেখতে পান। তাঁরাই বন দফতর ও পুলিশকে খবর দেয়। বন দফতর ও পুলিশ কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক অনুমান গ্রামের দিকে নদীর পাড়ে থাকা ম্যানগ্রোভের জঙ্গলে এখনও বাঘটি রয়েছে। আর সেই কারণে সেই এলাকা নাইলনের জাল দিয়ে ঘেরার কাজ শুরু করেছে বন দফতর। ড্রোন উড়িয়ে জঙ্গলে বাঘের গতিবিধি লক্ষ্য করছে বনদপ্তরের কর্মীরা। পাশাপাশি এলাকায় পাহারার ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। ডব্লিউ টি আই সদস্যদের সাথে নিয়ে বনদপ্তরের কর্মীরা জঙ্গলের মধ্যে বাঘ খুঁজতে বার হয়। বাঘের খবর চাউর হতে আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়।

বন দফতরের দাবি, উল্টোদিকের আজমলমারির জঙ্গল থেকে বাঘ বেরিয়ে মাকড়ি নদী সাঁতরে গ্রামে চলে এসেছে। প্রয়োজনে খাঁচা পাতা হতে পারে ,বাঘ ধরার বিষয় নিয়ে জানিয়েছেন ডিএফ ও মিলন কান্তি মন্ডল, গুড়গুড়িয়া ভুবনেশ্বরীর গৌড়ের চক গ্রামে দেখা গেল এডিএফও অনুরাগ চৌধুরী রায়দিঘি রেঞ্জার সুবায়ু সাহা কুলতলী বিটের শামীম প্রধান,সুকমল চক্রবর্তী, নুরুল হক লস্কর ও নলগোঁড়া বিটের সনদ দে বনি ক্যাম্প এর আমির চাঁদ মণ্ডল কে। শেষ মুহূর্তে খাঁচা রেডি করতে দেখা দেল বনকর্মীদের, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন বাঘ বন্দী খাঁচা পাতার কাজ শেষ করল বনদপ্তরের কর্মীরা। আর তাতে দেয়া হল টোপ।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।