রবিবার কার্যত লালের ছোঁয়া পেল রাজগঞ্জ(Mohammed Salim)। একসময় লাল বামপন্থীদের দূর্গ হিসেবে পরিচিত এই রাজগঞ্জ বিধান সভা। (Mohammed Salim) ২০১০ সালের আগে পর্যন্ত কোনো বিরোধি শক্তি সিপিআইএম এর ধারের কাছে আসতেই পারত না। ২০০৯ সালে লোকসভা ভোটে রাজ্য জুড়ে মোটামুটি ভালো সংখ্যক আসন পায়। জলপাইগুড়িতে সিপিএমের বিধায়ক মহেন্দ্র কুমার রায় জলপাইগুড়ি লোকসভায় জয়ী হলেন, ফলে উপনির্বাচন আসে। রাজ্য জুড়ে সিঙ্গুর ও নন্দীগ্রাম আন্দোলন আলোড়নের ঝড়ের ধাক্কায় রাজগঞ্জ খগেশ্বর জয়ী হয় উপনির্বাচনে (২০১০) উত্তরবঙ্গে প্রথম বিধায়ক পেল তৃনমূল। তারপর ১১ হাওয়া। পরবর্তীতে লাল দুর্গ অস্তিত্ব হারায়।
রবিবার বিকেলে ধরা পড়ল লালের অস্তিত্ব ধিরে ধিরে জানান দিচ্ছে এদিনের ছবি। সিপিআইএমএর রাজগঞ্জ এরিয়া কমিটির ডাকে “অবাধ ও শান্তি পূর্ণ পঞ্চায়েত নির্বাচন করার দাবিতে কর্মীসভায় মহম্মদ সেলিম। সেলিম সাহেব তার বক্তব্যে বোঝাতে চাইলেন, তৃণমূল ও বিজেপি একই মুদ্রার দুই পিঠ। অভিযোগ করলেন বিজেপি ধর্মের উস্কার জিগির তুলছে, তৃণমূল দু্র্নীতিগুলি তুলে ধরেন। এদিন তিনি কর্মীদের বার্তা দেন বিজেপি ও টিএমসি বিরোধি সব মানুষকে এক করতে। সব মেহনতি মানুষের কাছে যান, আমাদের এক হতে হবে। এদিন সেলিম সাহেব সলিল আচার্যসহ অন্যান্যরা।