শনিবার জলপাইগুড়ি সাংসদ ডাঃ জয়ন্ত রায়ের (Jalpaiguri) তৎপরতায় বাড়ি ফিরলেন অরুনাচলে অত্যাচারিত জামালদহের পরিযায়ী শ্রমীকরা।( Jalpaiguri)উল্লেখ কয়েক মাস আগে খবরে প্রকাশ জামালদহের ১২ জন পরিযায়ী শ্রমিক কাজে যায়!! ঠিকাদারদের মাধ্যমে। (Jalpaiguri)ঠিকাদারেরা এদিন ফিরে আসা ৯ জন পরিযায়ী শ্রমিকের একজন আবুল হোসেন মিয়া ভয়ংকর অত্যাচারের ঘটনার কথা তুলে ধরেন সবার সামনে।ঠিকাদার আমির ,আনারুল, আনারুলের বোনজামাই আব্দুল। এরা তাদের উপর অকথ্য অত্যাচার চালায়। এরা সকলে আসামের বাসিন্দা বলে জানায় পরিযায়ী শ্রমিকেরা।
এদিন সাংসদ ডাঃ জয়ন্ত রায় জলপাইগুড়ি সাংসদ এলাকার জামালদহের সার্বজনীন ক্লাব প্রাঙ্গনে মিলিত হয় ফিরে আসা পরিযায়ী শ্রমিকদের সাথে! ফিরে আসা শ্রমিকদের দেখতে ভির জমায় এলাকার লোকজনেরা। উল্লেখ গত কয়েক দিন থেকে অরুণাচলে পরিযায়ী শ্রমিকদের উপরে অত্যাচারে নির্মমতা নিয়ে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে জামালদহ। এরপর। এলাকার কিছু বিজেপি কর্মীরা সাংসদ জয়ন্ত রায়ের সাথে এনিয়ে কথা বলে। সাংসদ তড়িঘড়ি বিষয়টি নিয়ে যোগাযোগ অন্যদিকে সংবাদ মাধ্যম অরুণাচলের সংবাদ মাধ্যমে যোগাযোগ করে! ফলে এদিন এই শ্রমিকেরা ফিরে এলেন।
পরিযায়ী শ্রমিকদের একজন বয়স্ক বলেন ঠিকেদারেরা আমাদের উপর মারধরকরত। খাওয়া দাওয়া ঠিক দেওয়া হত না। টাকা পয়সা তো দুরের কথা, ফোন পর্যন্ত কেড়ে নেওয়া হয়েছে, পরিবারের সাথে যোগাযোগ করতেও দিত না। পরিযায়ী শ্রমিক পরিবারের একজন মহিলা আহিরা বেগম বলেন আমরা এই বিষয় নিয়ে অনেকের সাথে গিয়েছি তবে কোনো লাভের লাভ কিছু হয়নি! এদিকে তিন মাস কেটে যায় পরে এলাকার বিজেপি নেতা পবন ও কামিনী বর্মনের সাথে যোগাযোগ করি!! ওনারা আমাদের এই দুরবস্থায় যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে তাই আজকে আমরা পরিবারের লোকদের ফিরে পেয়েছি। একই সাথে এই ঘটনায় সাংসদের প্রসংসায় পঞ্চমুখ পরিবার থেকে এলাকাবাসী সকলে।